জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর সিস্টেম সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের (সিএসএসই) তথ্য অনুযায়ী, সোমবার পর্যন্ত দেশটিতে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২ কোটি ৮১ লাখ ৮৮ হাজার ২৯৬ জন। আর মারা গেছেন ৫ লাখ ২৩৬ জন।

গত বছরের জানুয়ারিতে ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা ক্লারা কাউন্টিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম করোনা রোগীর মৃত্যু হয়েছিল।

এক প্রজ্ঞাপনে মৃতদের সম্মান জানিয়ে দেশটির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় পতাকা শুক্রবার সূর্যাস্ত পর্যন্ত অর্ধনমিত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের পর মৃত্যু বিবেচনায় করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ ব্রাজিল। আক্রান্তের দিক থেকে তৃতীয় স্থানে থাকলেও মৃত্যু বিবেচনায় দেশটির অবস্থান দ্বিতীয়। লাতিন আমেরিকার এই দেশটিতে এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ১ কোটি ১ লাখ ৯৫ হাজার ১৬০ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ২ লাখ ৪৭ হাজার ১৪৩ জনের।

মৃত্যু বিবেচনায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবেশী মেক্সিকো তৃতীয় স্থানে আছে। আক্রান্ত বিবেচনায় দেশটির অবস্থান ১৩ নম্বরে। মেক্সিকোতে সোমবার সকাল পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ২০ লাখ ৪৩ হাজার ৬৩২ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১ লাখ ৮০ হাজার ৫৩৬ জনের।

আক্রান্তের দিক থেকে দ্বিতীয় স্থানে থাকা ভারত মৃত্যু বিবেচনায় আছে চতুর্থ স্থানে। এ পর্যন্ত দেশটিতে আক্রান্তের সংখ্যা ১ কোটি ১০ লাখ ৫ হাজার ৮৫০ জন। আর মৃত্যু হয়েছে ১ লাখ ৫৬ হাজার ৩৮৫ জনের।

বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ১৭ লাখ ৯ হাজার ৪৫২ জনে। এদের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ২৪ লাখ ৭৩ হাজার ৭৪২ জনের। আর এ পর্যন্ত সেরে উঠেছেন ৬ কোটি ২৯ লাখ ৯৫ হাজার ৩৪৮ জন।

গত বছরের ডিসেম্বরে চীন থেকে সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর বিশ্বব্যাপী এ পর্যন্ত ১৯১টি দেশে ছড়িয়েছে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস। গত ১১ মার্চ করোনাভাইরাস সংকটকে মহামারি ঘোষণা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।

 

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here