বর্তমানে শরীরে বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তনের জন্য নানা ধরনের ডায়েট পদ্ধতি অনুসরণ করা হচ্ছে। কেউ মোটা হতে চান, কেউ রোগা আবার কেউ বা বডি বিল্ডার। প্রত্যেকের জন্যই রয়েছে আলাদা আলাদা ডায়েট পদ্ধতি। এরকম একটি ডায়েট প্ল্যান হলো কিটোজেনিক বা কিটো ডায়েট।
এ পদ্ধতিতে ডায়েট চার্টে কম কার্বোহাইড্রেট কিন্তু বেশি মাত্রায় ফ্যাট রাখা হয়। বেশ কয়েকটি গবেষণার ফল থেকে জানা গিয়েছে যে, কিটো ডায়েট পদ্ধতিতে শরীর সুস্থ রেখে ওজন কমানো যায়।
কিটো ডায়েট পদ্ধতিতে প্রধানত যে খাবারগুলো খেতে বলা হয়
১: মাখন ও ফ্রেশ ক্রিম
২: প্রাণীজ লাল মাংস বা মাংসের তৈরী যেকোনো খাবার
৩: প্রচুর তেল আছে এমন মাছ যেমন টুনা, পাঙ্গাশ, স্যালমন
৪: ডিম কুসুমসহ
৫: চিজ
৬: বাদাম ও বিভিন্ন ফলের বীজ যেমন অ্যালমন্ড, কুমড়োর বিচি, সিমের বিচি ইত্যাদি
৭: স্বাস্থ্যকর তেল যেমন অর্গানিক অলিভ অয়েল, নারকেল তেল, এভোকেডো তেল, সূর্যমুখী তেল ইত্যাদি
৮: কার্বোহাইড্রেট কম এমন সবজি টমেটো, কাঁচামরিচ, কপি ইত্যাদি
৯: লবণ কাঁচামরিচ ইত্যাদি উপকারী মশলা