নিষিদ্ধ ড্রাগ নেওয়ার অপরাধে সব ধরনের ক্রিকেট থেকে ১০ মাসের জন্য নির্বাসিত হলেন শহিদুল ইসলাম। আইসিসি মাদক-বিরোধী বিধির ২.১ ধারায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় বাংলাদেশের এই পেসারকে নিষিদ্ধ করেছে আইসিসি।
তার এই শাস্তির মেয়াদ শুরু হয়েছে গত ২৮ মে থেকে, যেদিন তিনি অপরাধ স্বীকার করে নেন। সেই হিসাবে২০২৩ সালের ২৮ মার্চ থেকে তিনি পুনরায় ক্রিকেট খেলতে পারবেন।
২৭ বছরের এই পেসার ২০২১ সালে মিরপুরে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ৩.৫ ওভার বল করে ৩৩ রানের বিনিময়ে রিজওয়ানের একমাত্র উইকেট তুলে নেন। এটাই তার প্রথম আন্তর্জাতিক কক্রিকেট ম্যাচ।
এবার ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরের জন্য বাংলাদেশের টেস্ট ও টি-২০ স্কোয়াডেও জায়গা পেলেও চোটের জন্য খেলার সুযোগ পাননি।
শহিদুলের ইউরিন নমুনা পরীক্ষায় ক্লোমিফেন পাওয়া গিয়েছে, যা ওয়ার্ল্ড অ্যান্টি ডোপিং অ্যাজেন্সির (ওয়াডা) নিষিদ্ধ ড্রাগের তালিকায় রয়েছে। টুর্নামেন্ট চলাকালীন অথবা এর বাইরে থাকার সময়েও খেলোয়াড়দের জন্য নিষিদ্ধ এই ড্রাগ। এটি শরীরের টেস্টোস্টেরন বাড়িয়ে দেয়।