এপ্রিল শেষে পথে। কিন্তু সামনে পড়ে রয়েছে পুরো মে মাস। আসছে রমজান। এরই মধ্যে তেঁতে উঠেছে সূর্য। তাপদাহে খা খা প্রান্তর। ঝলছে যাচ্ছে মন প্রাণ। প্রাণ ওষ্ঠাগত।
এই যে গরমের তপ্ত বাতাস তথা হিটওয়েভ নিয়ে আমরা আজ উদ্বিগ্ন। এই কথাটার উত্পত্তি কবে থেকে বলতে পারেন?
এই হিটওয়েভ শব্দটা প্রথম বলা হয় ১৮৯২ সালে নিউইয়র্কে। সেবার নিউইয়র্ক শহরের তাপমাত্রা এতটাই বেড়ে গিয়েছিল যে, মানুষ এই কথাটা প্রথমবার বলে। যা আজ আমাদের খুবই পরিচিত শব্দ। কিন্তু এই পরিচিত শব্দের বাস্তবা সাক্ষাৎ আমরা চাই না।
তাহলে কীভাবে মিলবে পরিত্রাণ। খুব সোজা, দাঁড়ান বলে দিচ্ছি।
আপনি নিশ্চয় জানেন গরমে শসা খাওয়া ভালো। শরীর ঠাণ্ডা রাখে।
কিন্তু এটা কি জানেন শসা, বাইরের তাপমাত্রার থেকে শসার ভিতরের তাপমাত্রা অন্তত ১১ ডিগ্রি সেন্ট্রিগেড কম থাকে।
তাই গরমে যত পাড়েন রসালো খাবার খান। জলীয় ফল-মূল খান। গরম কম লাগবে শরীরও স্বস্তি পাবে।
তাহলে দেরী না করে বেশি বেশি শরবত খান।
প্রসঙ্গত, এই পৃথিবীতে সবথেকে বেশি তাপমাত্রা রেকর্ড করা রয়েছে ১৯২২ সালের ১৩ সেপ্টেম্বরে। সেদিন লিবিয়ার তাপমাত্রা ছিল ৫৭.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস! ভাবুন, পড়েই টপ করে কপাল থেকে এক ফোঁটা ঘাম পড়ল না?